জনভোগান্তি শেষে আজ রাতে ঘড়ির কাঁটা আবার আগের অবস্থায় ফিরে যাচ্ছে। সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আজ রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে ঘড়ির কাঁটা পিছিয়ে ১০টা ৫৯ মিনিটে আনা হবে। এ অবস্থায় থাকবে তিন মাস অর্থাত্ ৩১ মার্চ ২০১০ পর্যন্ত। মন্ত্রিসভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আগামী ৩১ মার্চ রাত ১০টা ৫৯ মিনিটে ঘড়ির কাঁটা আবারও এক ঘণ্টা এগিয়ে ৩১ অক্টোবর পর্যন্ত বলবত রাখা হবে। ৩১ অক্টোবর রাত ১১টা ৫৯ মিনিটে ঘড়ির কাঁটা আবার এক ঘণ্টা পিছিয়ে ১০টা ৫৯ মিনিট করা হবে। এভাবে প্রতি বছর দু’দফা ঘড়ির কাঁটা পরিবর্তন করা হবে।
দেশের বিদ্যুত্ সাশ্রয়ের জন্য গত ১৯ জুন রাত ১১টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা এগিয়ে ১২টা করেন। বলা হয়েছিল, ১ অক্টোবর থেকে আবারও ঘড়ির কাঁটা আগের অবস্থানে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু বিভিন্ন মহল থেকে ঘড়ির কাঁটা আগের অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার দাবি তোলা হলেও তা আর হয়নি। পরিবর্তিত সময়ের কারণে বর্তমান শীত মৌসুমে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পেশাজীবীকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। কিন্তু সরকার থাকে নির্বিকার। সাধারণ মানুষ খুবই দুর্ভোগে পড়ে। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় শীতের সময়ে ঘড়ির কাঁটা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেয়ার যুক্তি তুলে ধরে অনেক প্রবন্ধ-নিবন্ধ প্রকাশ করা হয়। স্কুলগামী শিশুদের অভিভাবকরাও তাদের দুর্ভোগের কথা তুলে দাবি জানান। কিন্তু সরকার তাতে কান দেয়নি। জনমনের ক্ষোভ আঁচ করতে পেরে দেরিতে হলেও গত ২৪ ডিসেম্বর মন্ত্রিপরিষদে ঘড়ির কাঁটা আগের অবস্থায় নেয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। অবশ্য ততদিনে বাংলা মিডিয়ামের সব স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হয়ে গেছে।
দেশের বিদ্যুত্ সাশ্রয়ের জন্য গত ১৯ জুন রাত ১১টায় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ঘড়ির কাঁটা এক ঘণ্টা এগিয়ে ১২টা করেন। বলা হয়েছিল, ১ অক্টোবর থেকে আবারও ঘড়ির কাঁটা আগের অবস্থানে নিয়ে যাওয়া হবে। কিন্তু বিভিন্ন মহল থেকে ঘড়ির কাঁটা আগের অবস্থানে নিয়ে যাওয়ার দাবি তোলা হলেও তা আর হয়নি। পরিবর্তিত সময়ের কারণে বর্তমান শীত মৌসুমে শিক্ষার্থীসহ বিভিন্ন পেশাজীবীকে চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয়। কিন্তু সরকার থাকে নির্বিকার। সাধারণ মানুষ খুবই দুর্ভোগে পড়ে। বিভিন্ন পত্রপত্রিকায় শীতের সময়ে ঘড়ির কাঁটা আগের অবস্থায় ফিরিয়ে নেয়ার যুক্তি তুলে ধরে অনেক প্রবন্ধ-নিবন্ধ প্রকাশ করা হয়। স্কুলগামী শিশুদের অভিভাবকরাও তাদের দুর্ভোগের কথা তুলে দাবি জানান। কিন্তু সরকার তাতে কান দেয়নি। জনমনের ক্ষোভ আঁচ করতে পেরে দেরিতে হলেও গত ২৪ ডিসেম্বর মন্ত্রিপরিষদে ঘড়ির কাঁটা আগের অবস্থায় নেয়ার সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়। অবশ্য ততদিনে বাংলা মিডিয়ামের সব স্কুলের বার্ষিক পরীক্ষা শেষ হয়ে গেছে।